এ সময় তার সাথে আরো উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামাল, শ্যামনগর উপজেলা চেয়ারম্যান এসএম আতাউল হক দোলন, উপজেলা নির্বাহি অফিসার মো. কামরুজ্জামান, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মমতাজ আহমেদ বাপী, সিনিয়র সাংবাদিক কল্যাণ ব্যানার্জি, প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম. কামরুজ্জামান, গাবুরা ইউপি চেয়ারম্যান মাসুদুল আলম, সাবেক চেয়ারম্যান স ম. শফিউল আজম লেলিন প্রমুখ।
খুলনা বিভাগীয় কমিশনার এ সময় প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরীর ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়ে বলেন, ত্রাণ নিয়ে যেন কোন ধরনের অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ না ওঠে সেজন্য এ বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে যাতে প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরী হয় সেজন্য স্থানীয় প্রশাসন ইতোমধ্যে কাজ করছে। তিনি আরো বলেন, প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরী করে তা সরকারের কাছে পাঠানো হবে। ক্ষতিগ্রস্তদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, উপকূলবর্তী এলাকার টেকসই বেঁড়িবাধ নির্মাণে সরকার ইতোমধ্যে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। অর্থসহ কোন কিছুর সীমাবদ্ধতা নেই। যেটা প্রয়োজন সেটাই করতে সরকার সমর্থক বলে তিনি আরো জানান।
তিনি এ সময় বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নের দাতিনাখালী এলাকার ১০০ জন ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন।
ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন শেষে খুলনা বিভাগীয় কমিশনার বিকালে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের সাথে এক সমন্বয় সভায় মিলিত হবেন।