কালিগঞ্জ সাব রেজিষ্ট্রি অফিসের নকল নবীশ রমেশ চন্দ্র বৈদ্য, সোহরাব হোসেন, সিরাজুল ইসলাম, এসএম খায়রুল আলম, স্বপন কুমার ও হাবিবুর রহমান, রাজীব ঘোষ, নূর হাসান, লক্ষণ ঘোষ, সুধীর কুমার ঘোষ, চিরঞ্জিৎ ঘোষ, আরিজুল ইসলাম, ল্যাব সহকারি রহিমা খানম, জাহাঙ্গীর আলম, রায়হান পারভেজ, ন্যাশনাল সার্ভিসে কর্মরত সুভাষ ম-ল, আঞ্জুয়ারা খাতুনকে নিয়ম বহির্ভুতভাবে ভোটকেন্দ্রে দায়িত্ব দিয়ে ভোটে কারচুপির আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। একই প্রতিষ্ঠানের একাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারিকে নিয়ম বহির্ভুতভাবে একই ভোট কেন্দ্রের দায়িত্ব দেওয়া ছাড়াও কালিগঞ্জ উপজেলা ল্যাবরেটরি স্কুলের মত নন-এমপিও স্কুলের ১০জন শিক্ষককে নির্বাচনের দায়িত্বে দেওয়া হয়। সরকারি অফিসগুলোতে পর্যাপ্ত পরিমান প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা থাকার পরও পূর্বে কর্মরত ব্লক সুপার ভাইজার, উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তাদের প্রিজাইডিং অফিসারের দায়িত্ব দিয়ে ভোটে অনিয়মের সূযোগ করে দেওয়া হয়েছে। ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী নিজদেবপুর উজ্জীবনী ইনস্টিটিউটের প্রধান শিক্ষক ইকবাল আলম বাবলুর স্কুল থেকে সকল শিক্ষককে ভোট গ্রহণের কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সহকারি রিটার্ণিং অফিসার হিসেবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এর দায় এড়াতে পারেন না বলে দাবি করেন আতাউর রহমান। সংবাদ সস্মেলনে ঘোড়া প্রতীকে বিজয়ী সাঈদ মেহেদীর বিরুদ্ধে নির্বাচন পরবর্তী নাশকতা মামলার আসামী জামায়াত, শিবির ও বিএনপি’র কর্মীদের নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের উপর হামলা, দলীয় অফিস ভাঙচুর ও অফিসে তালা লাগানোর অভিযোগ করা হয়। একইভাবে আওয়ামী লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যানসহ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে মারপিট করার অভিযোগ করা হয়। এব্যাপারে তিনি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে উপযুক্ত প্রতিকার জন্য সংশ্লিষ্ঠদের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। সংবাদ সম্লেলনে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাড. মোজাহার হোসেন কান্টু, কালিগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সিমিতির সভাপতি জিএম শওকত হোসেন,ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হোসেন ছোট, ইউপি চেয়ারম্যান মোজাম্মেলল হক, ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান গাইন , ইউপি চেয়ারম্যান আশরাফুল হোসেন খোকন ইউপি চেয়ারম্যান আরিজুল পাড় প্রমুখ।